একটা কিশোর ছেলে-
ভালোবাসে তার বোনের আদর
দিন কাটে হেসে খেলে।
নেই'ক কথা হাজার দিনেও দুজন থাকে চুপ
যে যার মনে আপন ভুবন চড়িয়ে বেড়ায় খুব।
বোনটি ছিল মিষ্টি ভীষণ থাকত অনেক দূর
কিশোর ছেলে বুঝলো যখন বাজল বেদন সুর।
অনেক দিনের ছুটির শেষে বোনটি বিদায় হলে
ভাইটি তখন অশ্রু ফেলে দৃষ্টি হারায় নীলে।
লাগছে নাকি ভীষণ একা শূন্য লাগে ঘর
বোনটি জেনে কষ্টে কাঁদে বুক করে ধড়ফড়।
সত্যিকারে প্রেম তো দেখি হঠাৎ তোলে দাবি
ভাইটি কেবল জানতে চাহে "আপুই কবে আবি"?
প্রেমকাব্য(LovePoems)
প্রেমকাব্য(LovePoems)- কবি হিমেল শিশিরের কবিতার ব্লগ।
Saturday, January 5, 2013
Wednesday, January 2, 2013
কবি হতে চাই
কবি হতে চাই মানুষের তরে
পাখ পাখালির জন্য
কবি হতে চাই বিশ্ব পৃথিবীর
জাতিতেও যারা অন্য।
কবি হতে চাই পশু পাখিদের
বন্য অবোধ যারা
কবি হতে চাই পুষ্পের ঘ্রাণে
করতে পাগলপারা।
কবি হতে চাই গাছ ও মাটির
ফসলের করে গান
কবি হতে চাই কৃষকের তরে
করে যারা অনুদান।
কবি হতে চাই নারী পুরুষের
বাচালেন যারা ধরা
কবি হতে চাই নির্যাতিতের
লুন্ঠিত হন যারা।
কবি হতে চাই নীল গগণের
উদারতা দেখি যার
কবি হতে চাই শ্রমিক মজুর
অতি যারা কদাকার।
কবি হতে চাই শিশুদের লাগি
নিষ্পাপ যারা বড়
কবি হতে চাই কুঁজো হয়ে যারা
পড়ে থাকে জড়সড়।
কবি হতে চাই কালো মানুষের
ব্যথায় আহত যারা
কবি হতে চাই বর্ণ বিভেদ
মুছলেন যারা ধরা।
কবি হতে চাই আহত যারা
নীল বেদনার তলে
কবি হতে চাই গড়েছে যারা
সাগর অশ্রু জলে।
কবি হতে চাই দেশকে যারা
জীবন করেছে দান
কবি হতে চাই লজ্জায় যারা
শেষ করে অভিমান।
কবি হতে চাই প্রাণপণে যারা
জীবন যুদ্ধ করে
কবি হতে চাই ক্ষুধার যুদ্ধে
আগুনে যাহারা মরে।
কবি হতে চাই উগ্রতাকে
করেনি যাহার ভয়
কবি হতে চাই পাষাণ ভেদে
আনলেন যারা জয়।
কবি হতে চাই সত্য বলে
দিয়ে গেল যারা প্রাণ
কবি হতে চাই শোক সয়ে যারা
হয়েছে মূহ্যমান।
পাখ পাখালির জন্য
কবি হতে চাই বিশ্ব পৃথিবীর
জাতিতেও যারা অন্য।
কবি হতে চাই পশু পাখিদের
বন্য অবোধ যারা
কবি হতে চাই পুষ্পের ঘ্রাণে
করতে পাগলপারা।
কবি হতে চাই গাছ ও মাটির
ফসলের করে গান
কবি হতে চাই কৃষকের তরে
করে যারা অনুদান।
কবি হতে চাই নারী পুরুষের
বাচালেন যারা ধরা
কবি হতে চাই নির্যাতিতের
লুন্ঠিত হন যারা।
কবি হতে চাই নীল গগণের
উদারতা দেখি যার
কবি হতে চাই শ্রমিক মজুর
অতি যারা কদাকার।
কবি হতে চাই শিশুদের লাগি
নিষ্পাপ যারা বড়
কবি হতে চাই কুঁজো হয়ে যারা
পড়ে থাকে জড়সড়।
কবি হতে চাই কালো মানুষের
ব্যথায় আহত যারা
কবি হতে চাই বর্ণ বিভেদ
মুছলেন যারা ধরা।
কবি হতে চাই আহত যারা
নীল বেদনার তলে
কবি হতে চাই গড়েছে যারা
সাগর অশ্রু জলে।
কবি হতে চাই দেশকে যারা
জীবন করেছে দান
কবি হতে চাই লজ্জায় যারা
শেষ করে অভিমান।
কবি হতে চাই প্রাণপণে যারা
জীবন যুদ্ধ করে
কবি হতে চাই ক্ষুধার যুদ্ধে
আগুনে যাহারা মরে।
কবি হতে চাই উগ্রতাকে
করেনি যাহার ভয়
কবি হতে চাই পাষাণ ভেদে
আনলেন যারা জয়।
কবি হতে চাই সত্য বলে
দিয়ে গেল যারা প্রাণ
কবি হতে চাই শোক সয়ে যারা
হয়েছে মূহ্যমান।
Saturday, December 29, 2012
দুরন্ত দিনের কথা
একে একে হারিয়ে গেল জীবন থেকে সব
হারিয়ে গেল শিশুকালের রঙিন কলরব।
কিশোর কালের স্বপ্নগুলো পড়লো চাপা কালে
মাতাল জীবন নাটায় ঘুড়ি বাস্তবতার জালে।
বাবার মত আদর মাখা শাষণ ছাড়া আজ
হতাশ জীবন বাঁধন হারা মিথ্যে সকল কাজ।
মায়ের হাতে খাবার খাওয়া স্নেহমাখা গালি
আর পাব কি ফুলবাগানের যত্ন করা মালি?
পড়ার ফাঁকে সুযোগ বুঝে পালিয়ে যাওয়া মাঠ
আজকে কেমন ধূ ধূ করে দুরন্ত সেই পাঠ।
পাঠশালাতে আড্ডা দেওয়া বন্ধু সবাই কৈ?
মন কাঁদে আজ ব্যাকুল হয়ে করবে সে হৈ চৈ।
গোল্লাছুট আর লাটিম খেলা কেমন মনে পড়ে
সন্ধ্যা ঘনার একটু আগে মন টিকে না ঘরে।
বর্ষা এলে নদীর জলে দিন রাত্রি ভাসা
ফিরিয়ে পেতে মনের কোণে নিত্য জাগে আসা।
শীতের রাতে খেজুর রসে দাদার তাড়ায় স্নান
আহা! এমন রাতকে পেতে মন করে আনচান।
সাপকে তাড়া পিছন ছুটে গর্তে ফেলা মাটি
আজকে ভাবায় কেমন ছিলাম দুষ্টমিতে খাঁটি।
বিলের জলে শাপলা তোলা জোকের সাথে আড়ি
কেমন করে কাপড় শুকে লুকিয়ে ফেরা বাড়ি!
ঝড়ের রাতে আম কুড়ানো সবার জাগার আগে
ভীষণ রোদে গা পোড়ালেও ক্ষেপত মায়ে রাগে।
বোনের আদর যেমন ছিল বাবায় দিলে তাড়া
সবার চোখে ফাঁকি দিয়ে বলতো বাবু দাড়া।
আজকে আমি অনেক একা নেই'ক তাদের কেউ
বন্ধু বলেও যারা ছিল হারিয়ে গেল সেও।
বিসর্জন
তুই বল কেন জল ঝড়ে আজ চোখে
আজ তো তোর সুখের সময়- নিমগ্ন কেন শোকে?
মুক্তি চেয়েছ, ভালো যেন থাকো- একেলা আমায় ছাড়া
আজ কে তবে অশ্রু কেন, কাঁদছ আত্নহারা?
সুখে থাক তুই- সারাটি জীবন, যেমনটি আমি চাই
তাই তো কভুও কষ্টের কথা মুখ ফুটে বলি নাই।
কাটুক সকাল স্নিগ্ধতা ভরে, নির্মল হোক মন
সুখে থাক তুই- অনেক সুখে; চিরকাল আজীবন।
খোলা জানালার অঢেল আলো আসুক প্রতিটা দিন
জ্যোৎস্না মাখা রাত্রি আসুক- বিভোর স্বপ্ন রঙিন।
পুষ্পের কুঁড়ি শোভা পায় যেন তোদের সংসারে
আনন্দ হাসি ভরিয়ে তুলুক সোনামাখা তোর ঘরে।
আমিও আছি মুক্ত মানুষ মুক্ত জীবন নিয়ে
ভালোবাসা মুছে হাসতে পারিনি, করতে পারিনি বিয়ে।
একেলা ঘরে ঘুম না এলে চাঁদ কে বলি সব
জ্যোৎস্নার জলে কষ্ট মুছি স্বপ্নের কলরব।
আজ তো তোর সুখের সময়- নিমগ্ন কেন শোকে?
মুক্তি চেয়েছ, ভালো যেন থাকো- একেলা আমায় ছাড়া
আজ কে তবে অশ্রু কেন, কাঁদছ আত্নহারা?
সুখে থাক তুই- সারাটি জীবন, যেমনটি আমি চাই
তাই তো কভুও কষ্টের কথা মুখ ফুটে বলি নাই।
কাটুক সকাল স্নিগ্ধতা ভরে, নির্মল হোক মন
সুখে থাক তুই- অনেক সুখে; চিরকাল আজীবন।
খোলা জানালার অঢেল আলো আসুক প্রতিটা দিন
জ্যোৎস্না মাখা রাত্রি আসুক- বিভোর স্বপ্ন রঙিন।
পুষ্পের কুঁড়ি শোভা পায় যেন তোদের সংসারে
আনন্দ হাসি ভরিয়ে তুলুক সোনামাখা তোর ঘরে।
আমিও আছি মুক্ত মানুষ মুক্ত জীবন নিয়ে
ভালোবাসা মুছে হাসতে পারিনি, করতে পারিনি বিয়ে।
একেলা ঘরে ঘুম না এলে চাঁদ কে বলি সব
জ্যোৎস্নার জলে কষ্ট মুছি স্বপ্নের কলরব।
Monday, December 17, 2012
শুভকামনা...
সুখে থাক তারা, দম্পতি যারা-
অনাগত আরো যত
নতুন জীবন, নতুন ভুবন
রয়ে যাক অক্ষত।
ভরুক জীবন কোণায় কোণায়
কচি কাচা কেউ এসে
কাটুক সময় আনন্দময়
অনাগত আরো যত
নতুন জীবন, নতুন ভুবন
রয়ে যাক অক্ষত।
ভরুক জীবন কোণায় কোণায়
কচি কাচা কেউ এসে
কাটুক সময় আনন্দময়
মধুময় ভালোবেসে।
শুভ এই ক্ষণ, আকুপাকু মন
চিরদিন যেন থাকে
ছোট খাট ভুল, বেদনার মূল
নাহি যেন কভু আসে।
দূরত্ব যেন কভু নাহি আসে-
সামান্য কোন ভুল
সুখে থাক তারা, দম্পতি যারা
উহাদের দুই কূল।
শুভ এই ক্ষণ, আকুপাকু মন
চিরদিন যেন থাকে
ছোট খাট ভুল, বেদনার মূল
নাহি যেন কভু আসে।
দূরত্ব যেন কভু নাহি আসে-
সামান্য কোন ভুল
সুখে থাক তারা, দম্পতি যারা
উহাদের দুই কূল।
Friday, December 14, 2012
যেমন আমি...
তুমি নির্মম বলে- মোম হতে পারি
গলতেও পারি তাপে
কর্কশ কিছু শুনে তাই আমি
মুখ বুঝে থাকি চাপে।
হতাশা আমাকে গ্রাস করেনা'ক
সামনের পথ চলা
দুঃখ এলে গোপনে রাখি-
না যায় যদি বলা।
গলতেও পারি তাপে
কর্কশ কিছু শুনে তাই আমি
মুখ বুঝে থাকি চাপে।
হতাশা আমাকে গ্রাস করেনা'ক
সামনের পথ চলা
দুঃখ এলে গোপনে রাখি-
না যায় যদি বলা।
ভাগ্যকে আমি মেনেই নিয়েছি
কটাক্ষ করিনা তাকে
স্বাগতম বলি যা কিছু সত্য-
মানতেই হবে যাকে।
সাহসের সাথে হাসি মুখে থাকি
নির্ভয়ে বলি সব
আমি তো জানি রক্ষক যিনি-
মঙ্গলকামী রব।
ভাবিনা'ক অত অনাগত যা
গোপনে রয়েছে রাখা
শত্রুকে তাই জরিয়ে ধরি
পথে হলে কভু দেখা।
হাত পেতে কভু ফেরত চাইনে
অতীতের প্রতিদান
অনাহারী হলে অনাহারে থাকি
করিনা'ক অভিমান।
কটাক্ষ করিনা তাকে
স্বাগতম বলি যা কিছু সত্য-
মানতেই হবে যাকে।
সাহসের সাথে হাসি মুখে থাকি
নির্ভয়ে বলি সব
আমি তো জানি রক্ষক যিনি-
মঙ্গলকামী রব।
ভাবিনা'ক অত অনাগত যা
গোপনে রয়েছে রাখা
শত্রুকে তাই জরিয়ে ধরি
পথে হলে কভু দেখা।
হাত পেতে কভু ফেরত চাইনে
অতীতের প্রতিদান
অনাহারী হলে অনাহারে থাকি
করিনা'ক অভিমান।
কবি নির্মলেন্দু গুণ
কবি কি ভীতু আজ?
কবিতা কাউকে ভয় করে না...মানে না সরফরাজ।
মৃত্যুকে কেন ভয়?
নির্ভয়ে চল, দুর্বার তুমি, মৃত্যুকে কর জয়।
কবিতা সদা সত্য বলে, ভীতু কেন তবে কবি?
ভয় পেয়না, আমি তো জানি, বাংলাতে তুমি রবি।
অক্ষত তুমি, বিপ্লবী তুমি, তুমি তো চিরঞ্জীব
এগিয়ে চল, কবি ও কবিতা- এগিয়ে চল শিব।
বি দ্রঃ কবিতাটি কবি নির্মলেন্দু গুণের ফেসবুকে দেওয়া একটি পোষ্টের সাপেক্ষে লেখা।
পোষ্টটি নিম্নে দেওয়া হল-
বন্ধুদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
“কখন যে কীভাবে আল্লাহর গজব নেমে আসে,
মানুষ জানে না। মানুষ তো হলো সেই প্রাণী,
ইতিহাস থেকে কভু শিক্ষা গ্রহণ করে না যে।
.. .. .. .. ..
হে বাংলাদেশিগণ, রাষ্ট্রশক্তি নিয়ে করিও না খেলা,
অন্তরে-বাহিরে সত্য, শুদ্ধ হয়ে ওঠো এই বেলা।
মনে রাখবা, গজব হচ্ছে একটা চলমান প্রক্রিয়া।”
───────────────── নির্মলেন্দু গুণ।
Like · · Share · 6 hours ago ·
Fatiha Haque, Akhtaruzzaman Azad, Abul Kasem Adil and 27 others like this.
Osman Mahmud দাদা গুন, (যদিও তোমার কোন গুণ দেখিনি) তোমারে বধিতে তোমারই অস্ত্র হইয়াছে আজ খাড়া।
6 hours ago via mobile · Like
Abdul Haque ওসমান সাহেব, কী বলতে চাইছেন বুঝলাম না!
5 hours ago via mobile · Like
Shabbir Ahmed Foyez Tik শিক্ষা গ্রহণ করে না
4 hours ago · Like
Nirmalendu Goon আবদুল হক, তোমার মতো আমিও ঠিক বুঝতে পারলাম না, কী বলতে চাইছেন ঐ ওসমান সাহেব। উনি কি আমাকে থ্রেট করছেন? একটু ভয় ভয করছে বটে।
ওসমা্ন সাহেব আবদুল হক বা আমার প্রশ্নের কোনো উত্তর দেননি। উনার নীরবতা নিষ্ঠুরতার বার্তাবহ নয় তো? আমি এখন কী করবো? আপনারা কি ওসমান সাহেবকে চিনেন? উনি কেমন লোক? দাদা গুণ বলছে, আবার বলছেন, আমার কোনো গুণই নাকি উনি দেখেন নাই। তারপর বলতেছেন, তোমারে বধিতে... তোমারই অস্ত্র হইয়াছে আজ খাড়া। এর মানে কী? আমারে বধিতে.... মানে? তার মানে কি উনিই খাড়া হইছেন আমারে বধিতে?
উনার বাড়ি দেখছি চট্টগ্রামে। আমি আর চট্টগ্রামে যাবো না ভাই। আমার কি র্যাব বা পুলিশকে এই ব্যাপারটা জানানো উচিত? আপনাদের অভিমত জানতে চাইছি। আমাকে নির্ভয় হতে সাহায্য করুন।
কবিতা কাউকে ভয় করে না...মানে না সরফরাজ।
মৃত্যুকে কেন ভয়?
নির্ভয়ে চল, দুর্বার তুমি, মৃত্যুকে কর জয়।
কবিতা সদা সত্য বলে, ভীতু কেন তবে কবি?
ভয় পেয়না, আমি তো জানি, বাংলাতে তুমি রবি।
অক্ষত তুমি, বিপ্লবী তুমি, তুমি তো চিরঞ্জীব
এগিয়ে চল, কবি ও কবিতা- এগিয়ে চল শিব।
বি দ্রঃ কবিতাটি কবি নির্মলেন্দু গুণের ফেসবুকে দেওয়া একটি পোষ্টের সাপেক্ষে লেখা।
পোষ্টটি নিম্নে দেওয়া হল-
বন্ধুদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
“কখন যে কীভাবে আল্লাহর গজব নেমে আসে,
মানুষ জানে না। মানুষ তো হলো সেই প্রাণী,
ইতিহাস থেকে কভু শিক্ষা গ্রহণ করে না যে।
.. .. .. .. ..
হে বাংলাদেশিগণ, রাষ্ট্রশক্তি নিয়ে করিও না খেলা,
অন্তরে-বাহিরে সত্য, শুদ্ধ হয়ে ওঠো এই বেলা।
মনে রাখবা, গজব হচ্ছে একটা চলমান প্রক্রিয়া।”
───────────────── নির্মলেন্দু গুণ।
Like · · Share · 6 hours ago ·
Fatiha Haque, Akhtaruzzaman Azad, Abul Kasem Adil and 27 others like this.
Osman Mahmud দাদা গুন, (যদিও তোমার কোন গুণ দেখিনি) তোমারে বধিতে তোমারই অস্ত্র হইয়াছে আজ খাড়া।
6 hours ago via mobile · Like
Abdul Haque ওসমান সাহেব, কী বলতে চাইছেন বুঝলাম না!
5 hours ago via mobile · Like
Shabbir Ahmed Foyez Tik শিক্ষা গ্রহণ করে না
4 hours ago · Like
Nirmalendu Goon আবদুল হক, তোমার মতো আমিও ঠিক বুঝতে পারলাম না, কী বলতে চাইছেন ঐ ওসমান সাহেব। উনি কি আমাকে থ্রেট করছেন? একটু ভয় ভয করছে বটে।
ওসমা্ন সাহেব আবদুল হক বা আমার প্রশ্নের কোনো উত্তর দেননি। উনার নীরবতা নিষ্ঠুরতার বার্তাবহ নয় তো? আমি এখন কী করবো? আপনারা কি ওসমান সাহেবকে চিনেন? উনি কেমন লোক? দাদা গুণ বলছে, আবার বলছেন, আমার কোনো গুণই নাকি উনি দেখেন নাই। তারপর বলতেছেন, তোমারে বধিতে... তোমারই অস্ত্র হইয়াছে আজ খাড়া। এর মানে কী? আমারে বধিতে.... মানে? তার মানে কি উনিই খাড়া হইছেন আমারে বধিতে?
উনার বাড়ি দেখছি চট্টগ্রামে। আমি আর চট্টগ্রামে যাবো না ভাই। আমার কি র্যাব বা পুলিশকে এই ব্যাপারটা জানানো উচিত? আপনাদের অভিমত জানতে চাইছি। আমাকে নির্ভয় হতে সাহায্য করুন।
Subscribe to:
Posts (Atom)